শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
একশো বছর পর দেখা মিলল বিরল প্রজাতির সাপের নাম আহেতুল্লা

একশো বছর পর দেখা মিলল বিরল প্রজাতির সাপের নাম আহেতুল্লা

মতিহার বার্তা ডেস্ক : মাঝে সময়ের ব্যবধান প্রায় একশো বছর, অবশেষে বিশেষজ্ঞেরা সন্ধান পেলেন এক নতুন প্রজাতির সাপের।

সম্প্রতি সর্প বিশেষজ্ঞদের একটি দল সিমলিপাল সংরক্ষিত বনাঞ্চলে ‘এশিয়ান ভাইন’ গোত্রের একটি সাপের খোঁজ পেয়েছেন। লাউডগা গোত্রের এই সাপটির বিজ্ঞানসম্মত নাম রাখা হয়েছে ‘আহেতুল্লা লাউডঙ্কিয়া’।

ভারত, বাংলাদেশ, মায়ানমার-সহ দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় এই সাপের নানা প্রজাতির দেখা পাওয়া যায়। এর আগে লাউডগার ন’টি প্রজাতির খোঁজ পাওয়া গেলেও এ বার তার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে এই সাপের প্রজাতিও।

মূলত লাউডগা নামে পরিচিত এই সাপটির আদি বাসস্থান ওড়িশা। তবে রাজস্থান, মহারাষ্ট্রেও এই সাপটির দেখা পাওয়া যায়। এই প্রজাতির সাপকে প্রথম দেখা গিয়েছিল ওড়িশার ময়ূরভঞ্জ, বালাসোর এবং বৌধ জেলায়। গেরুয়া-বাদামী ডোরাকাটা গা এবং পেটের কাছে লালচে-কমলা রং দেখে এই সাপকে আলাদা ভাবে চেনা যায়। এ ছাড়া সর্পবিশারদেরা এই বিশেষ প্রজাতির সাপের জিনগত মৌলকতাও খুঁজে পেয়েছেন বিভিন্ন পরীক্ষার মাধ্যমে। সম্প্রতি তা প্রকাশিত হয়েছে ন্যাচারাল হিস্ট্রি জার্নালেও।

এই সাপের প্রজাতি সম্পর্কে প্রত্যুষ মহাপাত্র বলেন, “আমি এই সাপের প্রজাতির প্রথম দেখা পেয়েছিলাম ২০০৯ সালে সিমলিপাল সংরক্ষিত বনাঞ্চলে, পরবর্তীকালে আমরা বালাসোর এবং বৌধ এলাকা থেকে একই ধরনের আরও দু’টি সাপের খোঁজ পাই।” তাঁর কথায়: “আমরা প্রায় ১০ বছর ধরে নানা পরীক্ষা-নিরীক্ষার পরে এই সিদ্ধান্তে আসি যে এটি সম্পূর্ণ নতুন প্রজাতির সাপ। এই প্রজাতিটির নামকরণের ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক প্রাণীবিদ্যার নামকরণের যে নির্দেশাবলী আছে সেগুলি অতি সতর্কতার সঙ্গে বিবেচনা করা হয়েছে।”

মতিহার বার্তা ডট কম  ০৫ জুন  ২০১৯

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply